Showing posts with label Open Source. Show all posts
Showing posts with label Open Source. Show all posts

Without YouTube and websites, but you can do a Google adasensa account active ইউটিউব ও ওয়েবসাইট না থাকলেও আপনি একটি গুগল আডসেন্স অ্যাকাউন্ট এক্টিভ করতে পারবেন

Without YouTube and websites, but you can do a Google adsense account active


Bangladesh from Adsense is very different road kathina tape easily you can make 
your Google Adsense account . For your blog / website is not required. How ?? Just do the following steps follow.
Step 1: This is  the link to go there  and "Join 
now for free" click on the link was.
Step 2: Fill out the form and "Join The 
Celebrations" click on the link was.
Step 3: Then, "I will do it later" was the click.
Step 4: Homepage find out.
Step 5: Now the "Upload your photo" click on the. 
His profile of the original photo upload 
for. The "Upload Photos" go to upload 
your own 10+ original photos.
Step 6: Then Account> Edit profile Go and 
get 50% + profile complete.
Step 7: The Media> Blogs Write to go in and 
click on the Blogs.
Step 8: Now, on the subject of the minimum 
two of the article post (Without money online 
earn). Article unique and must be 250 words.
Step 9: Now Homepage go to "Google 
Adsense" link at the click Quick Add.
Step 10: Instruction follow and to apply for the Google Adsense.
Step 11: Indyarocks will mail to you, 
then your profile check Indyarocks will. Then Google Adsense will mail to you. Please fill in the form and submit.
Step 12: 1-7 days GoogleAdsense
account will legs.

বাংলাদেশ থেকে Adsense পাওয়া খুব কঠিন।তবে ভিন্ন রাস্তা ব্যবহার করে খুব সহযেই আপনি করে ফেলতে পারেন
আপনার Google Adsense account। এর জন্য আপনার blog/website এর প্রয়োজন নাই। কিভাবে করবেন?? শুধু নিচের steps follow করেন।
Step 1: এই এইখানে লিংক এ যান এবং “Join
now for free” লিঙ্কটিতে click করেন।
Step 2: ফরমটি পূরণ করুন এবং “Join the
celebrations” লিঙ্কটিতে click করেন।
Step 3: এরপর “I will do it later” এ click করেন।
Step 4: Homepage টি পাবেন।
Step 5: এখন “Upload your photo” এ click করেন।
নিজের original photo upload করেন profile এর
জন্য। এরপর “Upload Photos” এ গিয়ে upload
করুন নিজের ১০+ original photos।
Step 6: Then Account > Edit profile এ যান এবং
৫০%+ profile complete করুন।
Step 7: এরপর Media > Blogs এ যান এবং Write
Blogs এ click করেন।
Step 8: এখন যেকোন বিষয়ের উপর minimum
২ টা article post করেন (without online money
earn)। Article unique এবং ২৫০+ words হতে হবে।
Step 9: এখন Homepage এ গিয়ে “Google
Adsense” quick link টিতে click করুন।
Step 10: Instruction follow করুন এবং Google Adsense এর জন্য apply এর করুন।
Step 11: Indyarocks আপনাকে mail করবে,
এরপর Indyarocks আপনার profile check করবে। Then Google Adsense আপনাকে mail করবে। ফরমটি পূরণ করে submit করুন।
Step 12: ১-৭ দিনের মধ্যে GoogleAdsense
account পায়ে যাবেন।

কিভাবে Revenuehits একাউন্ট করবেন বা ব্যবহার করবেন ? আয় করুন এডসেন্সের চেয়েও বেশি

 

আসুন আমরা Adsense ও Revenuehits এর কিছু পার্থক্য করি:-

১। ইউনিক কন্টেন্ট, ব্লগের মেয়াদ, ভিজিটর উপর নির্ভর করে অনেক শর্ত  মেনে এডসেন্স জন্য এপ্লাই করতে হয়।
কিন্তু রিভিনিউ হিট এসব লাগে না।
২। এডসেন্স ভিজিটর, এড ক্লিক এর টাকা পে করে। রিভিনিউহিট  একই কাজের জন্য পে করে।
৩। এডসেন্স কপি পেস্ট, সেক্সুয়াল কন্টেন্ট সাপোর্ট করে না। কিন্তু রিভিনিউহিট সবকিছুই সাপোর্ট করে।
৪। এডসেন্স এর জন্য ব্লগস্পট 6 মাস, ওয়েব সাইটের জন্য 10 দিনের পর পর এপ্লাই করতে। কিন্তু রিভিনিউহিট নতুন সাইট বা যে কোন ব্লগসাইট বা ওয়েবসাইটে 30 সেকেন্ড মধ্যে এপ্রুভ করে।
৫। এডসেন্স শুধু মাত্র চেক, ব্যাংকের মাধ্যমে পেমেন্ট করে। কিন্তু রিভিনিউহিট চেক, পেপাল, পেওনার মাস্টার কার্ড, ব্যাংক ওয়ার সাপোর্ট করে।
৬। এডসেন্স ১০০ ডলার হলে উইথড্র করতে পারবে, কিন্তু রিভিনিউহিট ২০ ডলার হলে উইথড্র করতে পারবে।
৭। এডসেন্স পিন বা ঠিকানা যাচাইয়ের জন্য 45-60 দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়, রিভিনিউহিট এসব কিছুই নাই।
৮। এডসেন্স আনভেলিড ক্লিকের বন্ধ করে দেয়, কিন্তু রিভিনিউহিট তা করে না।
৯। এডসেন্স আনভেলিড বা ফেক ভিজিটর এর জন্য টাকা পে করে না, কিন্তু রিভিনিউহিট পে করে।
১০। এডসেন্স ভূল খুজে আপনার একাউন্ট বন্ধ করে সারা জীবনের জন্য, কিন্তু রিভিনিউহিট করে না।
১১। এডসেন্স রিভিনিউ শেয়ার 68%, কিন্তু রিভিনিউহিট রিভিনিউ শেয়ার 75%।
১২। এডসেন্স পাশাপাশি অন্য কোম্পানী এডস ব্যবহার নিষিদ্ধ, কিন্তু রিভিনিউহিট ব্যবহার করার অনুমতি আছে।
১৩। এডসেন্স পেমেন্ট করে 23-30 তারিখে মধ্যে, রিভিনিউহিট যে কোন সময় পেমেন্ট করে যদি ২০ ডলার থাকে।
১৪। এডসেন্স এড সাইজ অনুযায়ী, কিন্তু রিভিনিউহিট এডস সাইজ আছে।

কিভাবে রিভিনিউহিটস একাউন্ট করবেন ?

আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চান তাহলে একজন প্রকাশক হিসেবে আপনি সাইন আপ করুন।

অথবা আপনি যদি একজন বিজ্ঞাপনদাতা হিসেবে সাইন আপ করতে চান তাহলে বিজ্ঞাপনদাতা ক্লিক করুন।

এখানে একাউন্ট করেন



1.  রিভিনিউহিট একাউন্ট করার জন্য প্রথমে এই লিঙ্কে যান।
2. তারপর “Join Now” বাটনে ক্লিক করুন।
2.  সাইনআপ  ফরম পূরন করুন এবং Next Step বাটনে ক্লিক করুন।

3. বিবরণ ভরাট এবং Submit বাটনে ক্লিক করুন।
4. আপনার ইমেইল  একাউন্ট  ভেরিফিকেশন করুন।
এখন আপনার বিজ্ঞাপন ইউনিট তৈরি করুন এবং আপনার ব্লগ / সাইট / Apps / উইজেট ইত্যাদিতে বিজ্ঞাপন ব্যবহার করুন।

কিভাবে রিভিনিউহিটস এ আপনার প্রথম বিজ্ঞাপন তৈরি করবেন ?

আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পর আপনার প্রথম বিজ্ঞাপন ইউনিট তৈরি করতে নীচের পদক্ষেপ অনুসরণ করুন :-
RevenueHits অ্যাকাউন্টে সাইন ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রবেশ করুন।

১. ডান সাইডবারে  “New Placement” এ ক্লিক করুন এবং নতুন সাইট যুক্ত করুন।

২. আপনার একাউন্টের ড্যাসবোর্ড এ “New Placement” এ ক্লিক করে অ্যাডস সেটআপ করুন।
৩.  এখন  বিজ্ঞাপন ইউনিট টাইপ নির্বাচন করুন।
4. আপনার বিজ্ঞাপন একটি নাম দিন বিজ্ঞাপন ইউনিট মাপ নির্বাচন করুন।
এবং Save এ ক্লিক করুন।
আপনার বিজ্ঞাপন কোড দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
যেখানে আপনি আপনার বিজ্ঞাপন  প্রদর্শন করতে চান,  সেখানে কোডটি প্রতিস্থাপন (Paste) করুন।
বিজ্ঞাপন থেকে অর্থ আয়ের ইতিহাস।

সময় থাকতে ইনকাম করে নিন পড়ে পারবেন না প্রতিদিন $1 (প্রমানিত)

‪#‎MMM‬ Global এর মত নতুন আর একটি সাইট। ‪#‎payment‬ proof নিচে দেয়া হলো।
নিচের লিংকে ক্লিক করে জয়েন করুন।
mm Traffic
Launch Date: 29/02/2016 
Sinup Bonas $3
এই $3 বোনাস দিয়া $2 দামের Ads Pack কিনতে পারবেন।
সাইটের সুবিধা:
1। PTC সুবিদা আছে, income Beshi ।
.
2। প্রতিদিন PTC এড থেকে 0.45 সেন্ট করে পাবেন।
.
3। Accepted payment
payza, perfect Money, Bitcoin, ETC....
.
4। Revenue Sharing 160% Weekly
.
5। Signup Bonus $3
.
6। Re-purchase
500 Bussiness Directory
Free Earning without
.
7। ইনভেস্ট না করে $0.02, MAX Click 25/day
.
Ads Pack গুলো দেখেনিন।
$2 // $10 // $25 // $50
Surf 10 Ads per 12 hours
..
কাজ:
প্রতিদিন PTC এড দেখা।
12 ঘন্টা পর পর সার্ফ এড দেখা।
আশা করি, বুঝতে পেরেছেন।
এবার।,
জয়েন করুন।
প্রথমে এই লিংকে ক্লিক করুন
mm Traffic
তারপর,
Register লিখাতে ক্লিক করুন।
তারপর,
.
First Name :
.
Last Name :
.
Email :
.
User Name :
.
Password :
.
Password Policy :
.
- Must Contain 2 to 25 Characters.
.
- Must Contain 0 to 25 Numeric Characters.
Re-Enter Password :
.
Payment Processor :
.
Country :
.
Captcha :
.
I Accept all Terms and Conditions টিক দিয়ে দিন।*
তারপর
Sign Up এ ক্লিক করুন।
ব্যাচ কাজ শেষ।
এখন শুধু।
Ads Pack কিনে, Ptc ads ও Surf দেখা।

‪#‎MMM‬ Global এর মত নতুন আর একটি সাইট। ‪#‎payment‬ proof নিচে দেয়া হলো।
নিচের লিংকে ক্লিক করে জয়েন করুন।
mm Traffic
Launch Date: 29/02/2016 
Sinup Bonas $3
এই $3 বোনাস দিয়া $2 দামের Ads Pack কিনতে পারবেন।
সাইটের সুবিধা:
1। PTC সুবিদা আছে, income Beshi ।
.
2। প্রতিদিন PTC এড থেকে 0.45 সেন্ট করে পাবেন।
.
3। Accepted payment
payza, perfect Money, Bitcoin, ETC....
.
4। Revenue Sharing 160% Weekly
.
5। Signup Bonus $3
.
6। Re-purchase
500 Bussiness Directory
Free Earning without
.
7। ইনভেস্ট না করে $0.02, MAX Click 25/day
.
Ads Pack গুলো দেখেনিন।
$2 // $10 // $25 // $50
Surf 10 Ads per 12 hours
..
কাজ:
প্রতিদিন PTC এড দেখা।
12 ঘন্টা পর পর সার্ফ এড দেখা।
আশা করি, বুঝতে পেরেছেন।
এবার।,
জয়েন করুন।
প্রথমে এই লিংকে ক্লিক করুন
mm Traffic
তারপর,
Register লিখাতে ক্লিক করুন।
তারপর,
.
First Name :
.
Last Name :
.
Email :
.
User Name :
.
Password :
.
Password Policy :
.
- Must Contain 2 to 25 Characters.
.
- Must Contain 0 to 25 Numeric Characters.
Re-Enter Password :
.
Payment Processor :
.
Country :
.
Captcha :
.
I Accept all Terms and Conditions টিক দিয়ে দিন।*
তারপর
Sign Up এ ক্লিক করুন।
ব্যাচ কাজ শেষ।
এখন শুধু।
Ads Pack কিনে, Ptc ads ও Surf দেখা।


আয় করুন এবার ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কোন কাজ ছাড়াই



আয় করুন, ফেসবুক পেইজ লাইক, ফেসবুক ও টুইটারর ফলো, ফটো লাইক, ইউটিউব লাইক, ইউটিউব সাস্ক্রাইব করে। এখানে আপনি কাজ করলে দৈনিক 0.50-1$ আয় করতে পারবেন। এখানে আপনার কোন প্রকার কষ্ট করতে হবে না। আপনাদের জন্য একটি সফটওয়্যার শেয়ার করছি। এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি অটো লাইক দিতে পারবেন। আপনি শুধু  সফটওয়্যার চালু করে রাখবেন আর সে নিজে নিজে কাজ করতে থাকতে হবে।আপনার একাউন্ট এ 2 ডলার বা 10000 পয়েন্ট হলে টাকা তুলতে পারবেন।প্রথমে উপরের ছবিতে ক্লিক করে সাইন আপ করুন অথবা এই লেখায় ক্লিক করুন। 

 এবার নিচের লিংকগুলো থেকে সফটওয়্যারগুলো ডাউনলোড করে নেন।  


Download Add On
https://addons.mozilla.org/en-us/firefox/addon/imacros-for-firefox/

এই এডওন টি ইনষ্টল হওয়ার পর ফায়ারফক্স বন্ধ করে আবার চালুন করুন। 

Download Imacros Script

ডাউনলোড করা Imacros Script টা কপি করে কম্পিউটারের Documents ফোল্ডারে গিয়ে দেখুন iMacros  নামে একটি ফোল্ডার তৈরী হয়েছে সেই ফোল্ডারে প্রবেশ করুন সেখানে আরেকটি ফোল্ডার দেখতে পাবেন Macros নামে. এবার কপি করা ফাইলটি  Macros ফোল্ডারে পেষ্ট করেন।

 তারপর আপনার লাইকসপ্লানেট একাউন্ট লগইন করুন। এবার দেখুন ফায়ারফক্সের উপরে ডান পাশে কোণায় একটি বাটন এসেছে। নিচের চিত্র অনুসরণ করুনঃ





 তারপর বাম পাশে একটি বক্স আসবে। সেই বক্স থেকে likesplane.iim সিলেক্ট করুন। তারপর Max বক্স এ আপনার পেইটভাটর্স এ যে কয়টি এড রয়েছে সেই কয়টি নম্বর লিখে Play (Loop) ক্লিক করুন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ এখন অটো কাজ করতে থাকবে। আপনার কোন কাজ করতে হবে না। এভাবে আপনার অটো একেকটার পর একেক টা কাজ হতে থাকবে। আপনার কষ্ট ও অনেক সময় বাঁচবে। 

অ্যাডসেন্স কি? অ্যাডসেন্স থেকে কিভাবে আয় করা যায়?

প্রথমেই অপ্রাসঙ্গিক ভূমিকা টেনে নেই। কিছুটা ব্যক্তিগত। অনেকদিন পর ফিরে এলাম। নিয়মিত পাঠকদের বুঝতে অসুবিধা হচ্ছেনা। কারণ আপনারা জানেন আগামী ১ এপ্রিল থেকে আমার এইচএসসি পরীক্ষা। অথচ তবুও আপনাদের কাছে ফিরে না এসে থাকতে পারলাম না। আসলাম দোয়া নিতে। পরীক্ষার মধ্যেও যথাসাধ্য থাকার চেস্টা করব। 

অ্যাডসেন্স কি? অ্যাডসেন্স থেকে কিভাবে আয় করা যায়?

ব্লগিং থেকে আয়! এই টপিকটাকে নিয়ে আমি দু, চারটি লেখা লিখেছি। তন্মোধ্যে নবীনদেরকে ব্লগিং থেকে আয় -কথাটা বুঝাতে এক রূপক গল্পই লিখে ফেলেছিলাম। যারা পড়েছিলেন আশা করছি তাঁরা পানির মতো ক্লিয়ার বুঝে গেছেন ব্লগিং করে আয় টা কি এবং উত্তরও পেয়েছিলেন কিভাবেই বা ব্লগ থেকে আয় করা যায়। আর যারা পড়েন নি তাদের অনুরোধ করব পড়ে নিতে। ঐ লেখাটি পড়তে ক্লিক করুন এখানে। যাক শিরোনামে একবার বলেছি, আবারো বলছি, আজকের লেখাটি একদম নতুনদের জন্য। যেসব নবীন ব্লগাররা তাদের ব্লগ থেকে আয়ের কিছুটা কথা ভাবছেন। আমি কখনও আয়ের গ্যারান্টি দিয়ে পোস্ট করিনা। আমি শুধু বুঝার গ্যারান্টিটা দেই। আমি আপনাকে আয় করিয়ে দিব না, কিন্তু আয়টা কি এবং কিভাবে করবেন সেটার অন্তত সঠিক রাস্তাটা নিয়ে প্যাচাল শুনাবো। হয়ত সেটা বুঝলে নিজেই রাস্তা খুঁজে পাবেন।

অনেক ভাই কেবল এক খানা ব্লগ খুলেছেন আর তাতেই কোটি কোটি ডলার আয়ের সপ্নে বিভোর হওয়ার আশায় এই লেখা পড়তে এসেছেন। জি না ভাই। আমার কাছে সেই রাস্তা নাই। ১ বছর ধরে বাংলা ব্লগিং করার জন্য অ্যাডসেন্সের খুব বেশী একটা স্বাদ পাইনাই। আর তাই আমাকে কোন অ্যাডসেন্স মাস্টার ভাববেন না। কিন্তু আপনি হয়ে থাকেন যদি নতুন এবং বুঝতে চান "অ্যাডসেন্স" জিনিসটা কি। তবে সেই বুঝানোর ক্ষমতাটুকু আছে। নতুনরা তো অ্যাডসেন্সের নাম শুনতে শুনতে টাশকি খাওয়ার মতো অবস্থায় পড়ছে। এইটা আবার কি? এইটা নাকি সোনার হরিন? এইটা নাকি যাদুর বাক্স? এইটা দিয়া নাকি কোটি কোটি টাকা আয় সম্ভব? হ্যাঁ, এরকম প্রশ্নই দেখা মেলে নতুনদের মাঝে, এমনকি যারা মাত্র ১০-১৫ দিন হলো কেবল একটি ব্লগ খুলেছেন। এটা বাস্তব কথা। ভাবলাম তাদের জন্যই সহজ সরল কথার একটি গাইডলাইন লিখি। যাতে করে অন্তত তাঁরা অ্যাডসেন্স জিনিস টা কি সেটা বুঝতে শেখে। আর সারাদিনে কোটিপতি হওয়ার স্বপ্নটাকে যেন পানির মতো সোজা কাজ না ভাবে সেটাও বুঝানোর উদ্দেশ্যেই আজকের লেখা। 

অ্যাডসেন্স কি? খায় নাকি মাথায় দেয়?

না অ্যাডসেন্স প্রাণের কোন জুসও নয় আবার ডাবর আমলার তেলও নয় যে মাথায় দিবেন। কথা পরিষ্কার? না এখনও পরিষ্কার নয়। ৫০% ক্লিয়ার মনে হয়। আসলে বলতে চাচ্ছি অ্যাডসেন্স খায়ও না মাথায়ও দেয় না। তাহলে কি করে? বলছি। জানার শেখার ইচ্ছা থাকলে শুধু আমার সাথে চলুন। গুগল মামাকে চিনেন না কে কে আছেন হাত তুলুন? যারা হাত তুলেছেন তারা সাথে চলুন আর যারা চিনেন না তাঁরা আগে গুগল মামা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসুন। আবার অনেক নয়া জানলে ওয়ালার জ্ঞাতার্থে জানায় রাখি, গুগল মামা শুধু সার্চ ইঞ্জিন নয়। সে অনলাইন জগতের সেরা প্রতিষ্ঠিত ব্র্যান্ড। গুগলের রয়েছে সার্চ সুবিধা ছাড়াও অনেক অনেক প্রোডাক্ট বা সার্ভিস। অ্যাডসেন্স হলো গুগলেরই একটা অংশ। আর তাই আগেই বলছি অ্যাডসেন্সকে সম্মান করে চলবেন। এবার মূল কথায় আসি। আপাত দৃষ্টিতে বলি, অ্যাডসেন্স হলো গুগলেরই একটা সার্ভিস যা মূলত বিজ্ঞাপন এজেন্সির কাজ করে। রহিমের কাছে বিজ্ঞাপন নেয় আর করিমের ব্লগে গিয়ে সেটা দেখায়। এটাই হলো এর মেইন কাজ। আর আয়ের কথায় আসি। অ্যাডসেন্স রহিমের কাছে যত টাকা নেয় বিজ্ঞাপনের জন্য তার নির্দিষ্ট একটা অংশ করিমকে দেয় বিজ্ঞাপনটা জনগণের কাছে দেখানোর জন্য। আর বাকি টাকা অ্যাডসেন্স নিজের সংসারের জন্য নেয়। এবার আসি কর্পোরেট ভাষায়, অ্যাডসেন্স হলো গুগলের মালিকানাধীন CPC (Cost Per Click) ভিত্তিক একটি বিজ্ঞাপনী সেবা। যার কাজ বিজ্ঞাপন দাতাদের কাছে বিজ্ঞাপন সংগ্রহ করা এবং বিভিন্ন চুক্তিবদ্ধ ব্লগে সেগুলো দেখিয়ে আয় করা। আয়ের কিছু অংশ নেয় ব্লগের মালিকেরা আর বাকি অংশ নেই অ্যাডসেন্স নিজেই। আর সহজ বাংলায় এই হলো অ্যাডসেন্স। যা খায়ও না মাথায়ও দেয় না। যা অনলাইন বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত সার্ভিস প্রদান করে। 

আমি কি পারবো অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে? 

আমার একটা ব্লগ আছে। আমি কি পারব অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে? তার আগে একটা খাটি বাংলা উদাহরণ দেই। আপনারা অবগত যে, দেশের এখন যে পরিস্থিতি তাতে চাকুরী পেতে আমরা বলি মামা চাচা লাগে। কথাটা কেমন যেন হলো না? মামা চাচা তো ভাই দু, একজন অভাগা ছাড়া প্রায় সবারই আছে। কিন্তু চাকুরী পেতে যে মামা চাচা বলা হয়েছে সেটাকে কিন্তু বিশেষ জাতীয় মামা চাচাকে বলা হয়েছে। এখানে বড় বড় মন্ত্রী, সচিব মামা চাচাদেরকে বুঝানো হয়েছে। তাহলে বুঝেই নেন শুধু মামা চাচা থাকলেই চাকুরী হয়না। লাগে নামি দামী মামা চাচা। প্রথমের দিকে আপনি প্রশ্ন করেছিলেন, আমার একটা ব্লগ আছে। আমি কি পারবো অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে? উত্তর দিয়েই দিছি উপরের মামা চাচার উদাহরনে। হ্যাঁ, আপনার কোটি কোটি ব্লগ থাকতে পারে। তো কি হয়েছে? কোয়ালিটি সম্পূর্ণ ব্লগ না হলে ঐ কয়েক কোটি ব্লগ অ্যাডসেন্সের ধারে কাছেও যাবার সুযোগ পাবেনা আয়ের জন্য। অর্থাৎ মামা চাচা লাগে যেমন নামী দামী। ঠিক তেমনি অ্যাডসেন্সের জন্য লাগে ওর চাহিদা সম্পূর্ণ আন্তর্জাতিক মানের ব্লগ। কারণ বলা যায় অ্যাডসেন্স হলো অনলাইন দুনিয়ার সেরা অ্যাড এজেন্সি। যা অ্যাডভারটাইজার অর্থাৎ বিজ্ঞাপন দাতা এবং পাবলিশার অর্থাৎ প্রকাশক উভয় পক্ষের স্বার্থই সমানভাবে দেখে। বিজ্ঞাপনদাতা যাতে তাঁর দেয়া বিজ্ঞাপনের সেরা ফলটাই যাতে পান এবং প্রকাশক সেই বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে যাতে ফাইভ স্টার হোটেলে খাওয়ার মতো টাকাও যেন পান। আর এই গুন বলেই অ্যাডসেন্স সেরা। আপনি যদি একজন যোগ্য পাবলিশার হয়ে থাকেন অর্থাৎ আপনার আন্তর্জাতিক মানের মানসম্মত ব্লগ থেকে থাকে তবে আপনিও পারবেন অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে। আর আয়টা নগন্য নয়। সেটা বড় লোক হবার জন্য যথেস্ট। বুঝা গেছে জিনিসটা? আর নবীনরা প্রথমেই ওয়াপকায় একটা গান ডাউনলোডের সাইটে বানিয়েই জিজ্ঞাস করে, আমি কি পারব অ্যাডসেন্সে আয় করতে? এতো প্যাচাল পারলাম আর তাই আপনার এরকম প্রশ্নের উত্তর দিতে বাধ্য করবেন না। নিজেই বুঝতে পারবেন আপনি অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন কিনা?

আমার ভালো মানের ব্লগ আছে। আমি কি তাহলে পারব অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে? 

আপনার ভালো মানের ব্লগ আছে কিনা সেটা আমাকে জানিয়ে কোনই লাভ নাই। আপনার ব্লগ অ্যাডসেন্সের যোগ্য কিনা এটা শুধু অ্যাডসেন্স অথরিটিরই জানার কথা। আর আপাততভাবে অ্যাডসেন্সের বিভিন্ন নিয়ম নীতি পড়ে যদি আপনি মনে করেন, আপনার ব্লগ অ্যাডসেন্সে আবেদন করার যোগ্য তবে নির্দ্বিধায় অ্যাডসেন্সে আবেদন করুন। অ্যাডসেন্স আপনার সাইট দেখে জানিয়ে দিবে আপনি তাদের পাবলিশার হবার যোগ্য কিনা। 

জানি আরও অনেক অনেক জিজ্ঞাসা রয়েছে জ্ঞানপিপাসু নবীনদের মাঝে। কিন্তু কি করব ভাই, আর তিনদিন পর আমার এইচএসসি পরীক্ষা। লেখার ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও পারছিনা। অনেক নতুন ভাইরা এই অ্যাডসেন্সের বেসিক এই প্রশ্নগুলো করেছেন আর তাদের জন্যই আজকের এই লেখা। ভালো থাকবেনা। তবুও কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই আমাকে জানাবেন। আর আমার পরীক্ষার জন্য সবাই দোয়া করবেন। ধন্যবাদ

সহজেই প্রচুর কাজ পান ফাইভার মার্কেটপ্লেসে।

অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসাবে আমরা ওডেস্ক, ইল্যান্স, ফ্রিল্যান্সার ইত্যাদি নামগুলোর সাথেই বেশি পরিচিত। এসব মার্কেটপ্লেসে বায়ার জব টিউন করে, ফ্রিল্যান্সাররা বিড/আবেদন করে। এসব সাইটে নুতন ফ্রিল্যান্সারদের বেশ প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হতে হয়। এক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে সহজে কাজ পাওয়ার জন্য নুতন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ভিন্ন ধারার বেষ্ট অনলাইন মার্কেটপ্লেস Fiverr 
ফাইভার (fiverr.com) ইতিমধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস হিসেবে সবার কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছে। এ মার্কেটপ্লেসে গিগ রেট ৫ ডলার দেখে অনেকে কাজ করতে কম উৎসাহিত হয়। আসলে বিষয়টি এরকম না। এ মার্কেটপ্লেসে কাজ করে অনেকে প্রতিমাসে গড়ে ১৫০০ ডলারও আয় করছে।যেহেতু বায়ার নয়, বড়ং ফ্রিল্যান্সাররাই কাজের অফার টিউন করে এবং বায়ার উক্ত অফার কিনে নেয়, প্রতিটি অফার বা গিগ (এখানে প্রতিটি কাজকে গিগ বলা হয়) এর মূল্য মাত্র ৫ ডলার হওয়ায় গিগগুলো দ্রুত সেল হতে থাকে। এজন্য দেখা যায়, অনেকে ওডেস্ক/ইল্যান্সে সুবিধা করতে পারছেন না, কিন্তু ফাইভার থেকে ভাল আর্ন করছেন।
কেন নুতন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ফাইভার বেষ্ট?

১. নুতন ফ্রিল্যান্সাররা অনেক সময় কাজে হাইলি স্কিলড হওয়া সত্বেও বিভিন্ন টেকনিক্যাল কারনে ওডেস্ক/ইল্যান্সে কাজ হারাতে পাড়েন। (অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সাররা উক্ত টেকনিক্যাল সমস্যাগুলো ওভারকাম করতে পারে) এজন্য ফাইভারে যেহেতু একজন ফ্রিল্যান্সার নিজেই কাজের অফার/গিগ টিউন করেন, ফলে সহজে কাজ পেতে পারেন। আমি মনে করি ফাইভার হতে অনেকের বিশেষ করে নতুনদের স্বপ্ন পূরণের এবং আত্মবিশ্বাসী হওয়ার মার্কেটপ্লেস। এখানে অনেক সুযোগ আছে নতুনদের কাজ পাওয়ার।

২. ফাইভারের স্লোগান ৫ ডলারের হলেও ফাইভার আসলে শুধু ৫ ডলারের নয়। আসল সত্যি হচ্ছে ফাইভা্রে ৫ ডলারের নিচে কোন কাজ নেই।অনেকে প্রশ্ন করতে পারেন, একটি কাজ করে মাত্র ৫ ডলার! আসলে হিসাবটা এমন নয়, এখানে কাজগুলো মূলতঃ ছোট ছোট ও সহজ এবং একটি অফার/গিগ শত সহশ্রবার বিক্রি হয়ে থাকে; ধরুন, আপনি ফটোশপে করা একটি ব্যানার ডিজাইন এর গিগ অফার করলেন, যদি এটি ৫০০ বার বিক্রি হয় তবে (৫০০X৪) ২০০০ ডলার আয় হবে একটি মাত্র গিগ অফার থেকে। ফাইভারে যারা প্রফেশনালি কাজ করে তারা এসব কাজের টেমপ্লেট/মকআপ পূর্বেই প্রচুর পরিমানে করে রাখে। ফলে একটি কাজকেই সামান্য মডিফাই করে ঘুড়িয়ে ফিরিয়ে বিভিন্ন বায়ারকে প্রদান করে। মূলতঃ কাজ করতে করতে আপনিও প্রফেশনাল হবেন, বহু অ্যাডভান্স টেকনিক আপনিও শিখে ফেলবেন। তখন আপনিও বুঝতে সক্ষম হবেন, কিভাবে ২ দিন এর কাজ ২ ঘন্টায় ডেলিভারি দেওয়া যায়।

৩. ফাইভারে বিড করার কোন ঝামেলা নেই তাই বিড করা নিয়ে নতুনদের যে ভয় সেটা থাকছে না। তাছাড়া বিড করার জন্য সময়টাও আপনার ব্যয় হচ্ছে না।

৪. এখানে আপনার বায়ারকে খুজতে হবে না, বায়ার আপনাকে খুজে নিবে। ঠিক বাসায় "টু-লেট" বিজ্ঞাপন দেওয়ার মত। যার বাসা ভাড়া দরকার বাকিটা সেই বুজবে।
৫. ফাইভারের ফিল্টারিং এমনভাবে করা যাতে থাকছে সবার জন্য সমান সুযোগ।
৬. এখানে বিড করার কোন পথ না থাকলেও আপনি বায়ার রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারেন যা এক প্রকার বিড বলার যায়। তারমানে হচ্ছে এখানে দুই ধরণের পথই খোলা থাকছে আপনার জন্য।
৭. ফাইভারে প্রচুর পরিমাণে কাজ পাওয়া যায়। যদি অধিকাংশ কাজই ছোট ছোট কিন্তু ভুলে যাবেন না ছোট ছোট বালুকণা দিয়েই এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে।

কোন ধরনের গিগ গুলো ফাইভারে বেশি বিক্রি হয়?

সাধারণত ক্রিয়েটিভ ধরনের গিগগুলো বেশি বিক্রি হয়। ক্রিয়েটিভ গিগের উদাহরণ। যেমনঃ
voice narration, video creating, bizarre services, proofreading, content creation like blog posts, artwork creation like sketches or logos, a lot of computer services like fixing WordPress or programming in .NET, etc

কিভাবে গিগ কে সার্চের ফলাফলের প্রথমে রাখব?

কোন বায়ারের যখন কোন সার্ভিস দরকার হয়, তখন ফাইভারে গিয়ে সার্চ করে। তখন সার্চের প্রথম দিকে আপনার গিগটিকে পাওয়া গেলে বিক্রির সম্ভাবনা বেড়ে যায়। গিগটিকে সার্চের ফলাফলের প্রথমে আনার জন্য টিপস শিখিয়ে দিচ্ছি।

১ম পদক্ষেপঃ

গিগ অপ্টিমাইজ করুনঃ
১) গিগের টাইটেলটি আকর্ষণীয় করুন। যাতে যে কেউ টাইটেলটা দেখেই ভিতরে গিয়ে পড়তে আকর্ষণবোধ করে। টাইটেলে অবশ্যই সার্চের সম্ভাব্য কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
২) ট্যাগের ক্ষেত্রে সম্ভাব্য রিলেটেড কীওয়ার্ডগুলো ব্যবহার করুন।
৩) ছবি ব্যবহারের ক্ষেত্রে নতুন কাউকে হঠাৎ করে দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়, এরকম কিছু ব্যবহার করুন। গতানুগতিকের বাইরে গিয়ে ব্যতিক্রম কিছু করলেই সেটি মানুষকে আকর্ষণ করে। সুতরাং সে চেষ্টাটা করুন।
৪) গিগে যদি ভিডিও ব্যবহার করেন তাহলে সেক্ষেত্রে বিক্রির সম্ভাবনা ৬০% বেড়ে যায়। এটা ফাইভার অথোরিটি থেকেই বলা আছে। সুতরাং চেষ্টা করুন, ফাইভারের নিয়ম মেনে ভিডিও তৈরি করে সেটি গিগে ব্যবহার করার জন্য। গত বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, Fiverr ব্লগ থেকে জানা গেল যে, যেসকল গিগে ভিডিও ছিল তাদের সেল অনেক বেড়েছে। শুধু তাই নয় যে সকল সেলারের ভিডিওতে নিজেরাই নিজেদের কাজ উপস্থাপন করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৯৬% আর যাদের ভিডিও ইফেক্ট, এনিমেশন, লেখা, ষ্টীল ছবি, ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন তাদের সেল বেড়েছে ৮৪%। মিউজিক এবং অডিও ক্যাটাগরিতে যাদের ভিডিও ছিল তাদের সেল বেড়েছে অবিশ্বাস্য ভাবে ৪১৮%। সুতরাং গিগে ভিডিওর গুরুত্বটা পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে, আশা করি।

২য় পদক্ষেপঃ

গিগ অপ্টিমাইজ হয়ে গেলে এবার দুটি বিষয় নির্ভর করে সার্চে উপরে থাকার জন্য। এ দুটি বিষয় হচ্ছেঃ গিগ পপুলারিটি, গিগ রিভিউ।
১নং বিষয়ঃ গিগ পপুলারিটি অর্জনঃ
গিগের ভিতর যদি প্রচুর মানুষকে নিয়ে আসতে পারেন অর্থাৎ প্রচুর মানুষকে গিগটি পড়াতে পারেন তাহলেই সেই গিগের পপুলারিটি অর্জিত হয়। প্রচুর মানুষকে গিগটির লিংকে ক্লিক করানোর জন্য কিছু এস.ই.ও টিপস ব্যবহার করতে হবে।
সোশ্যালমিডিয়াতে ক্যাম্পেইনঃ
গিগটিকে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলোতে (ফেসবুক, টুইটার, লিংকডিন, রেডিট ইত্যাদি) শেয়ার করুন।
গিগ সংশ্লিষ্ট ব্লগটিউনের মাধ্যমে গিগের লিংক প্রচারঃ
গিগটি যদি লোগো ডিজাইন সম্পর্কিত হয়ে থাকে, তাহলে আকর্ষণীয় লোগো ডিজাইনের উপর টিপস নিয়ে কোন ব্লগটিউন লিখে ফেলতে পারেন। এ টিউনটি প্রচুর মানুষ পড়বে, প্রচুর মানুষকে লেখাটি আকর্ষণও করবে। সেই টিউনের ভিতর যদি গিগের লিংকটি দিয়ে আসেন তাহলেও গিগটিতে অনেক ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন।
এ দুটি পদ্ধতি ব্যবহার করে গিগের পপুলারিটি বৃদ্ধি করুন।

২নং বিষয়ঃ গিগ রিভিউ বৃদ্ধিঃ

উপরের কাজগুলো করলে আশাকরা যায় খুব দ্রুত কিছু গিগ বিক্রির অর্ডার পেয়ে যাবেন। গিগ অনুযায়ি কাজ করে এবং সময়মত কাজ ডেলিভারি দিয়ে বায়ারের কাছ থেকে ভাল ফিডব্যাক সংগ্রহ করুন। যতবেশি ভাল ফিডব্যাক পাবেন, আপনার গিগ ততবেশি সার্চের উপরে উঠতে থাকবে।
পুরো টিউন অনুযায়ি কাজ করলে অবশ্যই ফাইভারে প্রচুর গিগ  বিক্রি করতে পারবেন।  এ টিউনটি পড়ে সফল হলে ফেসবুকে আমাকে জানাবেন আশা করি।  ভাল প্রস্তুতি, পরিকল্পিত প্রস্তুতি ছাড়া কাজ করলে সফল হতে পারবেননা, হলেও অনেক দেরী হবে।  সুতরাং সঠিকভাবে কাজ করুন, না হলে ব্যর্থ হলে ভাগ্যের দোষ দিয়ে লাভ নাই। ব্যর্থতার জন্য আপনার পদক্ষেপটাই দায়ী।

Translate

Follow Us

Sign up now

Get Dot com